বার্তা সংস্থা ইকনা: এই মন্ত্রণালয় শনিবার এক বিবৃতিতে “আনফাল ইন্সটিটিউট”, “খালক খেদমত ইন্সটিটিউট”, “দাওয়াত আল-আরশাদ” “হামদ ইন্সটিটিউট”, “মসজিদ ও রেফা ইন্সটিটিউট”, “বুনিয়াদে মদিনা” “মায়াজ বিন জাবিল প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট”, বুনিয়াদে আল-আয়সার”, “রহমাত ইন্সটিটিউট”, এবং “আল-ফোরকান ইন্সটিটিউট”-এর সকল কার্যক্রমের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এসকল প্রতিষ্ঠান ও সংস্থাসমূহের বিরুদ্ধে “জামায়াত আদ-দাওয়াত”, ফালাহ ইনসানিয়াত এবং “জাইশ মুহাম্মাদ”-এর সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে এই পদক্ষেপ ভারত ও বিশেষ আর্থিক কর্ম টাস্ক ফোর্সের (Financial Action Task Force- FATF) চাপের কারণে পাকিস্তান এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বলা হয়েছে যে, এই পদক্ষেপটি সন্ত্রাসবাদের অর্থায়নের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
পাকিস্তান মার্চ মাসে “জামায়াত আদ-দাওয়াত” দলকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর লিস্টে যুক্ত করেছে। ভারত দাবী করেছে, এই দলটি ২০০৯ সালে বোম্বে হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় ১৫০ জন নিহত হয়েছিল।
এছাড়াও, ফেব্রুয়ারি মাসে ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরে আধা সামরিক বাহিনী সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সের (সিআরপিএফ) গাড়ি বহরে বোমা বিস্ফোরণের ফলে ৪৪ জন নিহত হয়েছেন। এই হামলার জন্য জাইশ মুহাম্মাদকে দায়ী করা হয়েছে। iqna