রাসূলুল্লাহ (সা.) এক হাদীসে মসজিদের পেশ ইমামের সওয়াব সম্পর্কে বলেছেন:
مَنْ أَمَّ قَوْماً بِإِذْنِهِمْ وَ هُمْ بِهِ رَاضُونَ فَاقْتَصَدَ بِهِمْ فِی حُضُورِهِ وَ أَحْسَنَ صَلَاتَهُ بِقِیَامِهِ وَ قِرَاءَتِهِ وَ رُکُوعِهِ وَ سُجُودِهِ وَ قُعُودِهِ فَلَهُ مِثْلُ أَجْرِ الْقَوْمِ وَ لَا یُنْقَصُ مِنْ أُجُورِهِمْ شَیْ ءٌ
অর্থাৎ- যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় কিছু লোকের জামাতের নামাযের দায়িত্ব গ্রহণ করবে এবং তারাও সে ব্যক্তির ইমামতিতে সম্মত থাকবে; সে যদি শুদ্ধ নিয়মে নামায, ক্বারায়াত, রুকু, সেজদা পালন করে, তাহলে উক্ত জামাতের নামাযে অংশগ্রহণকারী সকল নামাজিদের সওয়াবের সমপরিমাণ সওয়াব সে একাই পাবে। দ্র: মানলা ইয়াহজারহুল ফাকীহ, খণ্ড ৪র্থ, পৃ.৬১।
অপর একটি হাদীসে রাসূল (সা.) বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা এ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, তিন শ্রেণীর মানুষ কেয়ামতের দিন বিনা বিচারে ও কোন হিসাব ছাড়াই বেহেশতে প্রবেশ করাবেন এবং তারা প্রত্যেকে ৮০ হাজার মানুষের জন্য আল্লাহর নিকট সুপারিশের সুযোগ পাবে। এ তিন শ্রেণীর মানুষ হচ্ছে যথা: মসজিদের পেশ ইমাম, মুয়াজ্জিন এবং যে ওযু করে নামায আদায়ের জন্য মসজিদে প্রবেশ করে। (দ্র: মুস্তাদরাকুল ওসায়েল, ৬ষ্ঠ খণ্ড, পৃ. ৪৪৯।