বার্তা সংস্থা ইকনা: ইংল্যান্ডের ওয়েলকাম সানগার ইন্সটিটিউট (Wellcome Sanger Institute) এবং ফ্রান্সের প্যাসেস্টার ইন্সটিটিউটের (Pasteur Institute) গবেষকগণ এক গবেষণার মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছে যে, জেনেটিক ক্রমবর্ধমান কৌশলে মাধ্যমে এই রোগ পূর্ব আফ্রিকা থেকে ইয়েমেনে প্রবেশ করেছে। পূর্ব আফ্রিকার অভিবাসীরা ইয়েমেনে স্থানান্তর হওয়া মাধ্যমে এই রোগ সেদেশে প্রবেশ করেছে।
ইয়েমেনে ২০১৬ সাল থেকে এপর্যন্ত ১ লাখ লোক কলেরায় আক্রান্ত হয়েছে। কলেরায় এর মধ্যে ২৭৭০ জন কলেরার প্রাদুর্ভাবে মারা গিয়েছে।
গবেষকরা এই গবেষণায় ইয়েমেনে ৪২টি নমুনা এবং দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও পূর্ব আফ্রিকা থেকে ৭৪টি নমুনা পরীক্ষা করেছে। এই গবেষণার ফলাফলে দেখা যায় যে, ইয়েমেনে কলেরার প্রকৃতি, ২০১২ সালে দক্ষিণ এশিয়ার কলেরার প্রকৃতির সাথে মিল রয়েছে। তবে কলেরার মূল উৎস দক্ষিণ এশিয়া থেকে আসেনি। বরং ২০১৩ ও ২০১৪ সালে কলেরার যেই প্রকৃতি পূর্ব আফ্রিকায় ছড়িয়ে পড়ে সেখান থেকে এটি ইয়েমেনে প্রবেশ করেছে।
iqna
v